হৃদয় ঘেঁটেঘুঁটে কি দেখতে চাইছো?
সময়ের কামড়ে কতটা রক্তাত্ব আমি,
ক্যানভাসজুড়ে খুব মেঘ,পাশবিক বৃষ্টিতে ধর্ষন চিহ্ন অবিকার
বলেছি ধুম বৃষ্টি হতে পারে, ফিরে যাও আলোর বাতিঘরে
আনাড়ি বালকের ঘর ছাড়তে নেই!
নিরহ বালিকার প্রেমে পড়তে নেই,
কালো বিদ্যুৎ চমকায় দৃষ্টির জানালায়
পূবের আকাশে রংধনু দ্যাখো লাল নীল ভুলে গেছে
ভয় কেটে গেলে একটা সময় সেও সমুদ্রে নেমে পড়বে
অসংখ্য নষ্ট জীবনচিত্রের ছোপ ছোপ দাগ তার বক্ষাভ্যন্তরে!
একটা নয় দুটো নয় ঝাঁকঝাঁক অস্পষ্ট নগ্ন হিস্রতার
প্রত্নতাত্ত্বিক ছাপ লেগে আছে মানচিত্রের ডানায় ডানায়,
টেরাকোটার পোড়া মাটির ফলকের মতো ছলনার
কিছু চাপা পড়া ইতিহাস, কিছু কলঙ্কিত অধ্যায়!
কুৎসিত বাসনায় গড়ে তোলে নকল নগরী গোপন দালান কোঠাহারিয়ে যাওয়া মানুষ আজও রয়ে গ্যাছে কালাগৃহে,
হয়তো বা ফিরবে না আর। তবুও হৃদয় খুঁড়ে তোল
কোমল কুমারী শরীরে দু'নম্বরি প্রেম আঙুল চালিয়ে করে দগ্ধ বিদগ্ধ!
আগুনের মত জ্বলজ্বল করে জ্বলুক বৃষ্টির সিকোয়েন্স
পাশবিক এই অন্ধকারে পুড়ে যাক সাদা কালো মেঘ, ওম স্বহা!
কালচে জগতে তুমুল বৃষ্টির দরকার লাল মেঘের গর্জনে
সে ধুয়ে দেবে অপমান পোড়াবে ধর্ষিত অশ্রুবিন্দুযারা আলো নিয়ে জুয়া খেলে,
অপমানে পৃথিবী কাপিয়ে ঘৃন্য সাবল চালায় হিংস্রতায়
বলে এনেদিব ইনসাফ,বরং মুখোশ পড়ে সেই খুণ করে বিশ্বাস
ভয়াল কালো সন্ধ্যায় ওসব নিদর্শনে তোমার কাজ নেই।
তুমি তো চিরকালই বহির্মুখী এবং বহুগামীই ছিলে
তবে ভয়কি আইনী পোশাকেই ভোঁচালিতে পুরে দিক বুলেট যত!একদিন আগুনে পুড়বেই হিংস্র জানোয়ারের ভয়াল থাবা, ওম স্বহা!
সেদিন ঝুম বৃষ্টি হবে পৃথিবীজুড়ে, ফিরে আসবে ন্যায়ের করুণাধারা।
বাংলাদেশ
কবির নাম কই
উত্তরমুছুনকবিতা প্রকাশ করেছেন সে জন্যে ধন্যবাদ পেতে পারতেন কিন্তু, কবির নাম দেন নি এজন্যে আর লেখা দিব কিনা ভাবছি। এটা অন্যায়। আমার লেখাটি মুছে দিন নয়তো কবির নাম সংযুক্ত করুন।
উত্তরমুছুন